১০ টি টিপস কাজের জায়গার একাগ্রতা বাড়ানোর জন্য
স্বাস্থ্যকর কাজের জায়গা
১. স্কিনের দূরত্ব
যদি আপনার কাজের ক্ষেত্রে স্ক্রীনটি আপনার চোখের খুব কাছে হয় তবে আপনার অজান্তেই মালপজিশন হতে পারে। স্ক্রিন হতে আপনার চোখের দূরত্ব ন্যূনতম পক্ষ ৫০ হতে ৮০ সেন্টিমিটার রাখা উচিত। ৩৫° কোন একটি সুস্থ জায়গার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভালো আসবাবপত্র যাতে আপনি ভালো হবে আপনার হাত পা রাখতে পারেন সেটির দিকেও খেয়াল রাখা উচিত।
২.প্রত্যেক কাজে ধীর স্থিরভাবে করুন
আপনি কোন কাজ তাড়াহুড়ার সাথে করলে যে ফলাফল পাবেন ধীর স্থির এবং সুচিন্তিত ভাবে করলে তা আরো একনিষ্ঠ এবং সুষ্ঠু হবে। তাই আপনার কাজ হওয়া উচিত ধীর-স্থির এবং সুচিন্তিত।
৩. খেলাধুলার সাথে সম্পৃক্ত হোন
খেলাধুলার মাধ্যমে আপনার দৈহিক এবং মনস্তাত্ত্বিক সুস্থতা অনেকাংশে নির্ভর করে। মানসিক দক্ষতা বৃদ্ধি করার জন্য এবং শারীরিক সমস্যা কি বিদায় জানানোর জন্য খেলাধুলা অত্যাবশ্যকীয়।
৪.পর্যাপ্ত আলো
যদি সম্ভব হয় আপনার কাজের স্থান এমন একটি জায়গায় নির্বাচন করুন যেখানে সূর্যের আলো পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রবেশ করে। তবে এটি সরাসরি যেন আপনার চোখে না পড়ে তার দিকে খেয়াল রাখুন।
কাজের জায়গা আরো সুন্দর করুন
৫. গোছানো- বাস্তব জীবন এবং ভার্চুয়ালিটি
আপনার পিসিটিকে গোছানো এবং পরিষ্কার রাখুন। আপনার ফাইলগুলো কাজের সাথে সম্পৃক্ত ফোল্ডার করে রাখুন। এমনভাবে রাখুন যেন দীর্ঘ সময় পর এটি আপনাকে খুঁজে পেতে বেগ পেতে না হয়। একটি পরিষ্কার কম্পিউটারের সাহায্যে আপনি ডকুমেন্টগুলি সহজে খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন এবং আপনার পিসি দ্রুত কাজ করবে।এছাড়াও, বাস্তব জীবনের কাজ স্থান পরিষ্কার রাখা উচিত।
৬. আপনার কাজের জায়গা সুসজ্জিত করুন
আপনার পছন্দসই কিছু সজ্জা বা ছবি আপনার কাজের সাথে আত্মীক এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। যা আপনার মনস্তান্তিক বিকাশে সহায়তা করে। এবং আপনার কাজের গতিকে ত্বরান্বিত করে।
আপনার মাথা ঠান্ডা রাখুন
৭.বিরতি নিন
কাজের মাঝে কিছুটা বিরতি আপনার কর্ম উদ্যমতা বাড়িয়ে তোলে এবং আপনাকে মানসিকভাবে চাঙ্গা রাখে। চা বা কফি আপনাকে স্বস্তি দিতে পারে।
৮. মোবাইল ফোন এবং ইন্টারনেট সার্ফিং
আমাদের অনেকেরই অবসর সময়ে মোবাইল বা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দেখা যায়। কিন্তু অবসর সময়ে এগুলো ব্যবহার মোটেই ভালো নয়। যা আপনার মনস্তাত্ত্বিক চাপ বৃদ্ধি করতে পারে এবং আপনাকে মাইন্ড ফ্রেশ হতে দেয় না।
৯. সংগীত শুনুন
এটি প্রমাণিত হয়েছে কাজের সময় যে মাঝারি ভলিয়ম এ সংগীত শুনলে নীরবে কাজ করার থেকে বাড়তি উদ্যমতা তৈরি করে তাই নন স্টপ সঙ্গীত শুনতে পারেন।
১০. নমনীয় থাকুন
প্রত্যেকটি মানুষের ভিন্ন ভিন্ন বায়ারিদম থাকে। স্থায়ী অফিস কাজ ঘন্টা থেকে নিজেকে সেট করুন। আপনি আপনার বস, তাই এই সুযোগ ব্যবহার করুন। আপনি একটি সময়সূচী সেট আপ করা উচিত এবং নির্দিষ্ট তারিখে কাজ গুলো ঠিক করে নেওয়া উচিত, এবং তা দৈনন্দিন কাজে যথাযথভাবে ব্যবহার করা উচিত।
১. স্কিনের দূরত্ব
যদি আপনার কাজের ক্ষেত্রে স্ক্রীনটি আপনার চোখের খুব কাছে হয় তবে আপনার অজান্তেই মালপজিশন হতে পারে। স্ক্রিন হতে আপনার চোখের দূরত্ব ন্যূনতম পক্ষ ৫০ হতে ৮০ সেন্টিমিটার রাখা উচিত। ৩৫° কোন একটি সুস্থ জায়গার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভালো আসবাবপত্র যাতে আপনি ভালো হবে আপনার হাত পা রাখতে পারেন সেটির দিকেও খেয়াল রাখা উচিত।
২.প্রত্যেক কাজে ধীর স্থিরভাবে করুন
আপনি কোন কাজ তাড়াহুড়ার সাথে করলে যে ফলাফল পাবেন ধীর স্থির এবং সুচিন্তিত ভাবে করলে তা আরো একনিষ্ঠ এবং সুষ্ঠু হবে। তাই আপনার কাজ হওয়া উচিত ধীর-স্থির এবং সুচিন্তিত।
৩. খেলাধুলার সাথে সম্পৃক্ত হোন
খেলাধুলার মাধ্যমে আপনার দৈহিক এবং মনস্তাত্ত্বিক সুস্থতা অনেকাংশে নির্ভর করে। মানসিক দক্ষতা বৃদ্ধি করার জন্য এবং শারীরিক সমস্যা কি বিদায় জানানোর জন্য খেলাধুলা অত্যাবশ্যকীয়।
৪.পর্যাপ্ত আলো
যদি সম্ভব হয় আপনার কাজের স্থান এমন একটি জায়গায় নির্বাচন করুন যেখানে সূর্যের আলো পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রবেশ করে। তবে এটি সরাসরি যেন আপনার চোখে না পড়ে তার দিকে খেয়াল রাখুন।
কাজের জায়গা আরো সুন্দর করুন
৫. গোছানো- বাস্তব জীবন এবং ভার্চুয়ালিটি
আপনার পিসিটিকে গোছানো এবং পরিষ্কার রাখুন। আপনার ফাইলগুলো কাজের সাথে সম্পৃক্ত ফোল্ডার করে রাখুন। এমনভাবে রাখুন যেন দীর্ঘ সময় পর এটি আপনাকে খুঁজে পেতে বেগ পেতে না হয়। একটি পরিষ্কার কম্পিউটারের সাহায্যে আপনি ডকুমেন্টগুলি সহজে খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন এবং আপনার পিসি দ্রুত কাজ করবে।এছাড়াও, বাস্তব জীবনের কাজ স্থান পরিষ্কার রাখা উচিত।
৬. আপনার কাজের জায়গা সুসজ্জিত করুন
আপনার পছন্দসই কিছু সজ্জা বা ছবি আপনার কাজের সাথে আত্মীক এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। যা আপনার মনস্তান্তিক বিকাশে সহায়তা করে। এবং আপনার কাজের গতিকে ত্বরান্বিত করে।
আপনার মাথা ঠান্ডা রাখুন
৭.বিরতি নিন
কাজের মাঝে কিছুটা বিরতি আপনার কর্ম উদ্যমতা বাড়িয়ে তোলে এবং আপনাকে মানসিকভাবে চাঙ্গা রাখে। চা বা কফি আপনাকে স্বস্তি দিতে পারে।
৮. মোবাইল ফোন এবং ইন্টারনেট সার্ফিং
আমাদের অনেকেরই অবসর সময়ে মোবাইল বা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দেখা যায়। কিন্তু অবসর সময়ে এগুলো ব্যবহার মোটেই ভালো নয়। যা আপনার মনস্তাত্ত্বিক চাপ বৃদ্ধি করতে পারে এবং আপনাকে মাইন্ড ফ্রেশ হতে দেয় না।
৯. সংগীত শুনুন
এটি প্রমাণিত হয়েছে কাজের সময় যে মাঝারি ভলিয়ম এ সংগীত শুনলে নীরবে কাজ করার থেকে বাড়তি উদ্যমতা তৈরি করে তাই নন স্টপ সঙ্গীত শুনতে পারেন।
১০. নমনীয় থাকুন
প্রত্যেকটি মানুষের ভিন্ন ভিন্ন বায়ারিদম থাকে। স্থায়ী অফিস কাজ ঘন্টা থেকে নিজেকে সেট করুন। আপনি আপনার বস, তাই এই সুযোগ ব্যবহার করুন। আপনি একটি সময়সূচী সেট আপ করা উচিত এবং নির্দিষ্ট তারিখে কাজ গুলো ঠিক করে নেওয়া উচিত, এবং তা দৈনন্দিন কাজে যথাযথভাবে ব্যবহার করা উচিত।